লাতিন ভাষা শিক্ষা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Muhammad (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Muhammad (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৩ নং লাইন:
বাংলার যেমন আমরা সাধু, চলিত, আঞ্চলিক এই তিন রূপ পাই, অনেকটা তেমনি ক্লাসিকেল যুগে লাতিনের তিন রূপ ছিল: ধ্রুপদী লেখ্য, ধ্রুপদী কথ্য, এবং সাধারণ কথ্য। সাহিত্য লেখা হতো ধ্রুপদী লেখ্য রূপে, অভিজাত ব্যক্তিবর্গ, যেমন রাজনীতিবিদরা ভাষণ দিতেন ধ্রুপদী কথ্য রূপে, আর সাধারণ মানুষ কথা বলত সাধারণ কথ্য রূপে। এই সাধারণ কথ্য রূপটিই ''ভালগার লাতিন'' নামে পরিচিত হয় এবং ধীরে ধীরে রোমান্স ভাষাগুলোতে রূপলাভ করে। তৃতীয় শতাব্দী থেকে শুরু করে ভালগার রূপেও অনেক কিছু লিখিত হতে থাকে, যদিও চতুর্থ শতাব্দীতেও সন্ত অগাস্টিন ধ্রুপদী, অভিজাত রূপ ব্যবহার করে লিখেছেন।
 
এই বইয়ে মূলত ''ধ্রুপদী লেখ্য'' লাতিন শেখানো হবে। কিন্তু এই রূপটিকে আলাদা একটি ভাষা ভাবার কোনো কারণ নেই, ঠিক যেমন সাধুবাংলাকে চলিতবাংলা থেকে সতন্ত্র একটি ভাষা ভাবার কোনো যুক্তি নেই। ধ্রুপদী লেখ্য, অর্থাৎ সবচেয়ে বিশুদ্ধ লাতিন জানলে অন্য রূপগুলো বোঝার পথেও অনেকদূর এগিয়ে যাওয়া হয়, এবং এমনকি রোমান্স ভাষা শেখাও অনেক সোজা হয়ে যায়।
এই বইয়ে মূলত ''ধ্রুপদী লেখ্য'' লাতিন শেখানো হবে।
 
===সূচনা===