উইকিশৈশব:সৌরজগৎ/চাঁদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অসম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা |
অসম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১০ নং লাইন:
চাঁদে কোনো বায়ুমণ্ডল নেই। এবং এর পৃষ্ঠে তরল পানিও নেই। দিনের বেলায় এটি অত্যন্ত গরম এবং রাতের বেলা এটি প্রচন্ড ঠান্ডা। কোনো ব্যক্তি যদি চাদে যেতে চায় তাহলে তাকে সাথে করে অক্সিজেন বা বাতাস নিয়ে যেতে হবে এবং বিশেষ ধরনের পোশাক পরিধান করতে হবে।
চাঁদের গায়ে অনেক গর্ত রয়েছে। এসব গর্তের মধ্যে সবথেকে বড়টির নাম ''দক্ষিণ মেরু-এইটকেন বেসিন।'' এটি প্রায় ২৫০০ কিলোমিটার বিস্তৃত।
কিছু কিছু গর্ত দেখলে মনে হয় এগুলো থেকে রশ্মি বেরিয়ে আসছে। এই রশ্মিগুলি হলো চাঁদের উপর আছড়ে পরা পাথরগুলি, যার ফলে এই গর্তগুলো তৈরি হয়েছিল। চাঁদের মেরুর কাছাকাছি কিছু গর্তে বরফ থাকতে পারে।
এছাড়া চাঁদে ''মারিয়া'' নামক কিছু গাঢ় অঞ্চল রয়েছে। এগুলো অনেক আগে ঠান্ডা হয়ে যাওয়া লাভার কারনে তৈরি হয়েছিল। বেশিরভাগ মাইরাই আমরা পৃথিবী থেকে চাঁদের যে পাশ দেখতে পাই সেইপাশে রয়েছে। চাঁদের হালকা অঞ্চলগুলো হলো
== চাঁদের আবর্তনকাল কতদিন? ==
২৫ নং লাইন:
চাঁদের উপরের পৃষ্ঠ মূলত পাথর ও ধুলাবালি দিয়ে তৈরি। চাঁদের বাইরের স্তরকে ভূত্বক বলা হয়। এই ভূত্বক নিকটবর্তী দিকে প্রায় ৭০ কিলোমিটার পুরু এবং দূরবর্তী দিকে প্রায় ১০০ কিলোমিটার পুরু। এটি মারিয়ার নিচে পাতলা এবং উচ্চভূমির নিচে মোটা। নিকটবর্তী দিকে ভূত্বক পাতলা হওয়ার কারনেই সম্ভবত এইপাশে মারিয়ার সংখ্যা বেশি। এটি পাতলা হওয়ার কারনে লাভা সহজেই উপরে উঠে এসেছিল।
== চাঁদের মাধ্যাকর্ষণ কতটা টানবে? ==
৩২ নং লাইন:
== চাঁদকে কার নামে নামকরণ করা হয়েছে? ==
[[File:DianaLouvre.jpg|thumb|right|200px|দেবী ডায়ান, রোমান পুরাণে চাঁদের দেবী]]
চাঁদের ইংরেজি
== কে চাঁদ আবিষ্কার করেন? ==
|