উইকিশৈশব:সৌরজগৎ/চাঁদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ রচনাশৈলী |
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা |
||
১ নং লাইন:
{{{{BOOKTEMPLATE}}/Coolfacts|=
1|[[Image:Moon symbol crescent.svg]]|=
2|চাঁদের তথ্য|=
3|
* যখন আমরা পৃথিবী থেকে চাঁদের দিকে তাকাই, আমরা সবসময় চাঁদের একই দিক দেখতে পাই। ১৯৫৯ সালে [[w:লুনা ৩|লুনা ৩]] ছবি তুলে পাঠানোর আগে চাঁদের অপর পাশ দেখতে কেমন তা কেউই জানতো না।
* চাঁদ [[../প্লুটো/|প্লুটোর]] থেকে প্রায় দ্বিগুণ বড়।
* "ম্যান ইন দ্য মুন" সবসময় পুরুষের মতো দেখায় না। ভারতবর্ষের লোকেরা চরকাসহ একজন বৃদ্ধা মহিলাকে দেখতে পায়। মেক্সিকোর লোকেরা একটি খরগোশ দেখতে পায়!
* চাঁদ পৃথিবীর তুলনায় অতো ছোট নয় - এটি আসলে নিজ গ্রহের তুলনায় সৌরজগতের বৃহত্তম উপগ্রহ। কখনও কখনও পৃথিবী এবং চাঁদকে একসাথে 'বাইনারি' বা 'দ্বৈত গ্রহ ব্যবস্থা' বলা হয়।
* চাঁদ সৌরজগতের পঞ্চম বৃহত্তম উপগ্রহ।
* ২০০২ সালে গ্রহাণু হিসেবে আবির্ভূত আরেকটি বস্তুকে পৃথিবীর চারদিকে প্রদক্ষিণ করতে দেখা যায়। পরে দেখা যায় এটি একটি রকেট বুস্টার।
}}
[[Image:Moon.jpg|thumb|250px|right| মহাকাশে চাঁদ হলো আমাদের নিকটতম প্রতিবেশী।]]
== চাঁদ কতো বড়? ==
[[Image:Moon_Earth_Comparison.png|left|300px|thumb|চাঁদ এবং পৃথিবীর আকারের তুলনা]]
সৌরজগতের বেশিরভাগ গ্রহের উপগ্রহই তাদের গ্রহের তুলনায় আঁকারে অত্যন্ত ছোট হয়। তবে পৃথিবী এবং চাঁদের আঁকার অনেকটা কাছাকাছি। চাঁদের ব্যাস বা প্রশস্ততা প্রায় ৩,৫০০ কিলোমিটার। এই প্রশস্ততা পৃথিবীর আঁকারের (পৃথিবীর ব্যাস ১২,৬০০ কিলোমিটার) প্রায় চার ভাগের এক ভাগ, যা নিচের চিত্র থেকে বোঝা যায়। একারণে কখনও কখনও পৃথিবী ও চাঁদকে একত্রে বাইনারি' বা 'দ্বৈত গ্রহ ব্যবস্থা' বলা হয়ে থাকে।
{{ {{BOOKTEMPLATE}} }}
|