একটি মানব কঙ্কালের চিত্র

কঙ্কাল দেহের একটি অংশ যা দৈহিক গঠন এবং আকার-আকৃতি নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওকলাহোমা অঙ্গরাজ্যের ওকলাহোমা সিটি শহরে অবস্থিত অস্থিবিজ্ঞান জাদুঘরে প্রদর্শিত একটি মানব কঙ্কাল

মানবদেহের অভ্যন্তরের অস্থিগুলি পরস্পর সংযুক্ত হয়ে গঠিত যে কঠিন ও দৃঢ় কাঠামো দেহকে আকৃতি প্রদান করে এবং যার সাথে দেহের পেশী ও অন্যান্য নরম দেহকলাগুলি সংযুক্ত হয়ে থাকে, তাকে মানব কঙ্কাল বলে। একজন গড়পড়তা প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের কঙ্কালে সাধারণত ২০৬টি অস্থি বা হাড় থাকে (ত্রিকাস্থি ও অনুত্রিকাস্থির একীভূত কশেরুকাগুলিকে স্বতন্ত্রভাবে গণনা না করে)।[] তবে একটি শিশু যখন জন্ম নেয় তখন তার দেহে ২৭০ টির মতো অস্থি থাকে। বয়স বাড়ার সাথে সাথে কতকগুলো অস্থি একসাথে যুক্ত হয়ে নতুন অস্থি গঠন করে এবং ২০৬টি অস্থি নিয়ে প্রাপ্তবয়স্ক পূর্ণাঙ্গ দেহ গঠিত হয়। অস্থিগুলি সন্ধিবন্ধনী ও পেশীবন্ধনীর (কণ্ডরা) মাধ্যমে অস্থিসন্ধি নামক অবস্থানগুলিতে একে অপরের সাথে সংযুক্ত থাকে। ২১ বছর বয়সে কঙ্কালের অস্থিগুলির ঘনত্ব সর্বোচ্চ হয়। মানব কঙ্কালকে দুইটি অংশে ভাগ করা যায় - অক্ষীয় কঙ্কাল এবং উপাঙ্গীয় কঙ্কাল। মাথার খুলি, বক্ষপিঞ্জর ও মেরুদণ্ড অক্ষীয় কঙ্কাল গঠন করে। অন্যদিকে উরশ্চক্র, শ্রোণিচক্র এবং বাহু ও পায়ের অস্থিগুলি উপাঙ্গীয় কঙ্কাল গঠন করেছে। কঙ্কাল শক্ত হলেও ভারী নয়, এটির ওজন মানবদেহের মোট ওজনের মাত্র ২০%-এরও কম।[]

মানব কঙ্কাল ছয়টি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করে। প্রথমত এটি দেহের অন্যান্য অঙ্গতন্ত্রগুলিকে অবলম্বন প্রদান করে। দ্বিতীয়ত এটি মানুষের চলাচলে অপরিহার্য ভূমিকা রাখে, কেননা এই চলনক্ষম কিন্তু দৃঢ় ও স্থিতিশীল কাঠামোর উপরে পেশীগুলি সহজে কাজ করতে পারে। এছাড়া মানব কঙ্কাল মানবদেহের অভ্যন্তরীণ অনেক অঙ্গকে সুরক্ষা প্রদান করে। চতুর্থত কঙ্কালতন্ত্রে বিভিন্ন রক্তকণিকাগুলি উৎপাদিত হয়। কঙ্কালের অস্থিগুলি মানুষের দেহের খনিজ যেমন ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস এবং স্নেহ পদার্থের ভাণ্ডার হিসেবে কাজ করে। এছাড়া অন্তঃক্ষরা তন্ত্রের নিয়ন্ত্রণেও কঙ্কালতন্ত্র ভূমিকা রাখে।

কোন অস্থির কিসের অংশ

সম্পাদনা
 
ফ্যালাঞ্জেস বা অঙ্গুল্যস্থি

টিবিয়া = পায়ের অস্থি

ক্ল্যাভিকল = কণ্ঠের অস্থি

ভার্টিব্রা = মেরুদন্ড

ফিমার = ঊরু

ম্যান্ডিবল = চোয়াল

স্ক্যাপুলা = কাঁধের অস্থি

হিউমেরাস = হাত

প্যাটেলা = হাঁটু

পেলভিস = নিতম্ব

ক্রেনিয়াম = খুলি

ফ্যালাঞ্জেস = আঙ্গুল

কঙ্কাল এর কার্যকারিতা

সম্পাদনা

কঙ্কালের পাঁচটি প্রধান কাজ রয়েছে:

কাঠামো দান - কঙ্কাল দেহের ভেতরের মূল কাঠামো তৈরি করে, যা আমাদের নির্দিষ্ট আকৃতি প্রদান করে।

সন্ধি সংযোগ - পেশী (মাস্‌ল), পেশীবটী (টেণ্ডন) এবং সন্ধিবন্ধনী (লিগামেন্ট) কঙ্কালের অস্থিসমূহের সঙ্গে সংযুক্ত থাকে।

চলন সঞ্চালন - ঐচ্ছিক পেশী সমূহ আমাদের চলন ও গমনের সহায়ক। এগুলি অস্থির সাথে টেন্ডন বা পেশীবটী দ্বারা যুক্ত থাকে। অস্থি না থাকলে এইরকম সঞ্চালন করা কষ্টসাধ্য এবং সীমাবদ্ধ হত।

সুরক্ষা - কঙ্কাল একাধিক গুরুত্বপূর্ণ অভ্যন্তরীণ গ্রন্থিকে সুরক্ষা প্রদান করে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায় মাথার খুলি মস্তিষ্ককে, আর বুকের পাঁজর ফুসফুস এবং হৃদপিণ্ডকে সুরক্ষা দান করে।

রক্তকণিকা উৎপাদন - কঙ্কালের কিছু চ্যাপ্টা অস্থির লোহিত অস্থিমজ্জায় লোহিত রক্ত কণিকা এবং পীত অস্থিমজ্জায় শ্বেত রক্তকণিকা তৈরি হয়।

কঙ্কালের উপাদান

সম্পাদনা

অস্থিতে রয়েছে রক্তবাহ, স্নায়ু কোষ এবং জীবিত অস্থিকোষ। ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাসের একটি আস্তরণ এগুলিকে আবৃত রাখে।

অস্থিসন্ধি

সম্পাদনা

দুই বা ততোধিক অস্থির মিলনস্থল কে বলা হয় অস্থিসন্ধি। এই সন্ধি গুলি অস্থির সঞ্চালনের দিক এবং সীমাবদ্ধতা নির্দিষ্ট করে। বিভিন্ন ধরনের অস্থিসন্ধি হয় যেমন অচল সন্ধি, সচল সন্ধি, গোলক ও কোটর (বল ও সকেট) সন্ধি, কীলক (পিভট) সন্ধি ইত্যাদি।

অস্থিসমূহ

সম্পাদনা

মেরুদণ্ড (কশেরুকার স্তম্ভ)

সম্পাদনা

একজন পূর্ণ বয়স্ক মানুষের মেরুদণ্ডে ২৬ টি কশেরুকা রয়েছে, যদিও কোনো সদ্যজাতের মেরুদণ্ড ৩৩ টি কশেরুকা নিয়ে গঠিত৷

গ্রীবাদেশীয় কশেরুকা (সার্ভাইকাল ভার্টিব্রা) - ৭টি অস্থি

বক্ষদেশীয় কশেরুকা (থোরাসিক ভার্টিব্রা) - ১২টি অস্থি

কটিদেশীয় কশেরুকা (লাম্বার ভার্টিব্রা) - ৫টি অস্থি

ত্রিকাস্থি কশেরুকা (স্যাক্রাল ভার্টিব্রা) - জন্মের সময়ে সংখ্যায় ৫টি অস্থি থাকলেও বয়ঃসন্ধিকালে তা পরষ্পর যুক্ত হয়ে ১টি অস্থিতে পরিণত হয়৷

অনুত্রিকাস্থি কশেরুকা (কক্সিজিয়াল ভার্টিব্রা) - জন্মের সময়ে ৪টি অস্থি থাকলেও বয়ঃসন্ধিকালে তা পরষ্পর যুক্ত হয়ে ১টি অস্থিতে পরিণত হয়৷ বিদ্বজ্জনের মধ্যে এটি নিয়ে মত বিরোধ হয়েছে, কারো মতে শুরু থেকেই এটি একটি অস্থি, দুটি বা তিনটি অস্থি থাকার মতামতও কেউ কেউ দিয়ে থাকেন৷ নিবন্ধটিতে সর্বাধিকগ্রাহ্য মতামত, একটি অস্থি হিসাবে গণ্য করা হয়েছে৷

বক্ষদেশ

সম্পাদনা
 
মানব কঙ্কালতন্ত্রের বিভিন্ন অস্থির চিত্র

সাধারণভাবে মানব কঙ্কালের বক্ষদেশে ২৬টি অস্থি রয়েছে৷ কিছু ক্ষেত্রে মানবদেহে অস্বাভাবিক গ্রীবাদেশীয় পর্শুকা (সার্ভাইকাল রিব) লক্ষ্য করা গেলেও সরীসৃপ সহ একাধিক অন্যপর্বের প্রাণীর ক্ষেত্রে এটি স্বাভাবিক৷ বক্ষদেশীয় অস্থিগুলি হলো, অধোজিহ্বাস্থি (হাইওয়েড বোন) - ১টি

উরঃফলক (স্টারনাম) -১টি

বক্ষঃপঞ্জর (রিব কেজ) - বারোটি জোড়ায় ২৪টি পর্শুকা বা পঞ্জরাস্থি বক্ষদেশীয় কশেরুকা থেকে সৃৃষ্টি হয়ে দেহের সম্মুখভাগে শেষ হয়৷

প্রকৃৃৃত পর্শুকা - সাতটি জোড়ায় ১৪টি পর্শুকা বক্ষদেশীয় কশেরুকা থেকে পঞ্জর তরুণাস্থির মাধ্যমে উরঃফলকে এসে মিলিত হয়৷

ছদ্ম পর্শুকা - তিনটি জোড়ায় ৬টি পর্শুকা বক্ষদেশীয় কশেরুকা থেকে সৃৃষ্ট হয়ে পঞ্জর তরুণাস্থির মাধ্যমে সপ্তম পর্শুকাজোড়ে এসে মিলিত হয়৷

ভাসমান পর্শুকা - দুইটি জোড়ায় ৪টি পর্শুকা বক্ষদেশীয় কশেরুকা থেকে সৃৃষ্ট হয়ে ভাসমান অবস্থায় রয়েছে৷

গ্রীবাদেশীয় পর্শুকা মানবদেহের অস্বাভাবিক অতিরিক্ত পর্শুকা।

মানব খুলিতে ২২ টি অস্থি রয়েছে৷ মধ্যকর্ণাস্থি গুলিকে যুক্ত করতে মাথায় সমগ্র অস্থি সংখ্যা হয় ২৮ টি৷

করোটিকাস্থিসমূহ - ৮টি অস্থির সমন্বয়ে গঠিত

পশ্চাৎললাটাস্থি (অক্সিপিটাল বোন) - ১টি অস্থি

পার্শ্বললাটাস্থি (প্যারাইটাল বোন) - ২টি অস্থি

ললাটাস্থি (ফ্রন্টাল বোন) - ১টি অস্থি

মহাশঙ্খাস্থি (টেম্পোরাল বোন) - ২টি অস্থি

পতঙ্গাস্থি (স্ফেনয়েড বোন) - ১টি অস্থি

বহুচ্ছিদ্রাস্থি (এথময়েড বোন) - ১টি অস্থি

আননাস্থিসমূহ - ১৪টি অস্থির সমন্বয়ে গঠিত

নাসিক্যাস্থি (নাসাল বোন) - ২টি অস্থি

ঊর্ধ্বচর্বণাস্থি বা উর্দ্ধ চোয়াল (ম্যাক্সিলা) - ২টি অস্থি

ক্লিন্নবর্ত্মাস্থি (ল্যাক্রিমাল বোন) - ২টি অস্থি

কপোলাস্থি বা গণ্ডাস্থি (জাইগোম্যাটিক বোন) - ২টি অস্থি

তালব্যাস্থি (প্যালাটাইন বোন) - ২টি অস্থি

নাসিক্য শুক্ত্যস্থি (নাসাল কঙ্কা বোন) - ২টি অস্থি

সীতাস্থি (ভোমার বোন) - ১টি অস্থি

অধোচর্বণাস্থি (ম্যাণ্ডিবল) - ১টি অস্থি

মধ্যকর্ণ - উভয় মধ্যকর্ণে ৩টি করে মোট তিন জোড়া অস্থি রয়েছে৷

মুদ্গরাস্থি (মেলিয়াস) - ২টি অস্থি

শূর্মিকাস্থি (ইনকাস) - ২টি অস্থি

পাদফলাস্থি (স্টেপিস) - ২টি অস্থি

অগ্রপদ

সম্পাদনা

উভয় বাহুতে ৩২টি করে সর্বমোট ৬৪টি অস্থি রয়েছে৷

উর্দ্ধবাহু - প্রতিটি উর্দ্ধবাহুতে তিনটি করে মোট তিন জোড়া অস্থি রয়েছে।

প্রগণ্ডাস্থি (হিউমেরাস) - ২টি অস্থি

উরশ্চক্র (পেক্টোরাল গার্ডেল)

কণ্ঠাস্থি (ক্ল্যাভিকল) - ২টি অস্থি

অংসফলক (স্ক্যাপুলা) - ২টি অস্থি

অগ্রবাহু - প্রতিটি নিম্নবাহুতে দুটি করে মোট দুই জোড়া অস্থি রয়েছে

অন্তঃপ্রকোষ্ঠাস্থি (আলনা) - ২টি অস্থি

বহির্প্রকোষ্ঠাস্থি (রেডিয়াস) - ২টি অস্থি

হাত - ২৭টি করে সর্বমোট ৫৪টি অস্থি রয়েছে৷

মণিবন্ধাস্থিসমূহ (কারপাল বোনস) - উভয় হাতে ৮টি করে মোট ১৬টি মণিবন্ধাস্থি রয়েছে৷

বর্তনাস্থি (স্ক্যাফয়েড) - ২টি অস্থি

অর্ধচন্দ্রাস্থি (লুনেট) - ২টি অস্থি

ত্রিকোণাস্থি (ট্রাইকুয়েট্রাল) - ২টি অস্থি

হরেণ্বস্থি (পিসিফর্ম) - ২টি অস্থি

ফলকাস্থি (ট্রাপেজিয়াম) - ২টি অস্থি

অনুফলকাস্থি (ট্রাপেজয়েড) - ২টি অস্থি

শিরস্কাস্থি (ক্যাপিটেট) - ২টি অস্থি

অঙ্কুশাস্থি (হ্যামেট) - ২টি অস্থি

করভাস্থিসমূহ (মেটাকারপাস) - উভয় হাতে ৫টি করে মোট ১০টি অস্থি

অঙ্গুল্যস্থিসমূহ (ফ্যালাঞ্জেস) - উভয় হাতে ১৪টি করে মোট ২৮টি অস্থি

নিকটবর্তী অঙ্গুল্যস্থিসমূহ - উভয় হাতে ৫টি করে মোট ১০টি অস্থি

মধ্যবর্তী অঙ্গুল্যস্থিসমূহ - উভয় হাতে ৪টি করে মোট ৮টি অস্থি

দূরবর্তী অঙ্গুল্যস্থিসমূহ - উভয় হাতে ৫টি করে মোট ১০টি অস্থি

শ্রোণিচক্র

সম্পাদনা

শ্রোণিচক্রটি নিতম্বাস্থি বা হিপ বোন নিয়ে গঠিত৷ নিতম্বাস্থির তিন অংশ পরস্পর যুক্ত হয়ে দেহের উভয় পার্শ্বেদুটি অস্থি তৈরী হয়েছে৷ অংশ তিনটি হলো, নিতম্বাস্থিপক্ষ (ইলিয়াম), নিতম্বাস্থি যোজক (ইশ্চিয়াম) এবং উপস্থ নিতম্বাস্থি (পিউবিস)৷

ত্রিকাস্থি ও অনুত্রিকাস্থি উভয় নিতম্বাস্থির সাথে যুকত হয়ে মানব শ্রোণিচক্র গঠন কর৷

পশ্চাৎপদ

সম্পাদনা

পশ্চাৎপদে ৩০ টি করে উভয় পায়ে মোট ৬০ টি অস্থি রয়েছে৷ ঊর্বস্থি (ফিমার) - ২টি অস্থি

চক্রিকাস্থি বা মালাইচাকি (প্যাটেলা) - ২টি অস্থি

জঙ্ঘাস্থি (টিবিয়া) - ২টি অস্থি অনুজঙ্ঘাস্থি বা চক্রদন্তাস্থি (ফিবিউলা) - ২টি অস্থি

চরণ - প্রতিটি চরণে ২৬টি করে সর্বমোট ৫২টি অস্থি রয়েছে৷

গুল্ফাস্থিসমূহ (টারসাস) - প্রতি চরণে ৭ টি করে মোট ১৪টি গুল্ফাস্থি অস্থি রয়েছে

পার্ষ্ণিকাস্থি (ক্যালকেনিয়াস) - ২টি অস্থি

আনতাস্থি (ট্যালাস) - ২টি অস্থি

নৌকাস্থি (নেভিকুলার) - ২টি অস্থি

কীলকাস্থিসমূহ (কিউনিফর্ম বোনস) - ৬টি অস্থি

পার্শ্বিক কীলকাস্থি (ল্যাটেরাল কিউনিফর্ম) - ২ টি অস্থি
অন্তর্বর্তী কীলকাস্থি (ইন্টারমিডিয়েট কিউনিফর্ম) - ২ টি অস্থি 
মাধ্যিক কীলকাস্থি (মিডিয়াল কিউনিফর্ম) - ২ টি অস্থি

ঘনকাস্থি (কিউবয়েড) - ২টি অস্থি

পাদস্থিসমূহ (মেটাটারসাস)

অঙ্গুল্যস্থিসমূহ (ফ্যালাঞ্জেস) - উভয় হাতে ১৪টি করে মোট ২৮টি অস্থি

নিকটবর্তী অঙ্গুল্যস্থিসমূহ - উভয় হাতে ৫টি করে মোট ১০টি অস্থি

মধ্যবর্তী অঙ্গুল্যস্থিসমূহ - উভয় হাতে ৪টি করে মোট ৮টি অস্থি

দূরবর্তী অঙ্গুল্যস্থিসমূহ - উভয় হাতে ৫টি করে মোট ১০টি অস্থি

৮০ টি অস্থির সমন্বয়ে গঠিত অক্ষীয় কঙ্কালগুলি হলো-

আননাস্থি - ১৪ টি অস্থি

করোটিকাস্থি - ৮টি অস্থি

মধ্যকর্ণাস্থি - ৬টি অস্থি

মেরুদন্ড - ২৬টি অস্থি

বক্ষঃপঞ্জর - ২৬টি অস্থি

১২৬ টি অস্থির সমন্বয়ে গঠিত উপাঙ্গীয় কঙ্কালগুলি হলো-

উরশ্চক্র - ৪টি অস্থি

অগ্রপদ - ৬০টি অস্থি

শ্রোণিচক্র - ২টি অস্থি

পশ্চাৎপদ - ৬০টি অস্থি

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. টেমপ্লেট:Citation
  2. টেমপ্লেট:Citation