বাছুর পালনকে সাধারণত গবাদিপশুর পালের উন্নয়নের পূর্বশর্ত হিসেবে বিবেচনা করা হয়। বাছুর লালন-পালন যদি যথাযথ না করা হয় তবে ভবিষ্যৎ উৎপাদন হ্রাস পাবে। একটা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত গাভীর উৎপাদন ক্ষমতা বজায় থাকে। পর্যায়ক্রমে উন্নত জাত এবং উৎপাদনশীল গাভী দ্বারা কম উৎপাদনশীল গাভীকে অপসারণের মাধ্যমেই উচ্চ উৎপাদনশীল পাল গঠন করা সম্ভব। তাই বাছুর পালন খুবই গুরুত্ব বহন করে।