সংস্কৃত ভাষা/ব্যাকরণ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Obangmoy (আলোচনা | অবদান)
সম্প্রসারণ
Obangmoy (আলোচনা | অবদান)
সম্প্রসারণ,সংশোধন
১২ নং লাইন:
ধাতুর সঙ্গে 'তিঙ্' বা ক্রিয়া বিভক্তি যুক্ত হয়ে ক্রিয়াপদ বা তিঙন্ত শব্দ তৈরি করে। যেমন: ভূ (ধাতু) + তি (ক্রিয়া বিভক্তি) = ভবতি (ক্রিয়াপদ)।
 
* বাক্যে প্রয়োগের সময় নামপদের সঙ্গে বিভক্তি ('সুপ্') ছাড়াও তাঁর ''বচন'' (এক, দ্বি, বহু) ও ''লিঙ্গ'' (পুং, স্ত্রী, ক্লীব) যোগ করা হয়। [নির্দিষ্ট লিঙ্গ অনুযায়ী বিভক্তি ও বচন যোগে প্রাতিপদিকের পরিবর্তিত রূপগুলিকে ''শব্দরূপ'' বলে।]
, বহু) ও ''লিঙ্গ'' (পুং, স্ত্রী, ক্লীব) যোগ করা হয়। [নির্দিষ্ট লিঙ্গ অনুযায়ী বিভক্তি ও বচন যোগে প্রাতিপদিকের পরিবর্তিত রূপগুলিকে ''শব্দরূপ'' বলে।]
 
ক্রিয়াপদের সঙ্গে বিভক্তি ('তিঙ্') ছাড়াও তাঁর বচন (এক, দ্বি, বহু) ও ''পুরুষ'' (উত্তম, মধ্যম, প্রথম) যোগ করা হয়। [নির্দিষ্ট পুরুষ অনুযায়ী বিভক্তি ও বচন যোগে ধাতুর পরিবর্তিত রূপগুলিকে ''ধাতুরূপ'' বলে।]
২০ ⟶ ১৯ নং লাইন:
 
যেমন: পুংলিঙ্গবাচক 'নর' প্রাতিপদিকের শেষের বর্ণ 'অ' হওয়ার কারণে অ-বর্ণান্ত পুংলিঙ্গবাচক প্রায় যাবতীয় প্রাতিপদিকের (যথা: অংশ, দিবস, কৃষ্ণ, ধূর্ত, কোষ, আচার্য, ইতিহাস প্রভৃতি) শব্দরূপ 'নর' শব্দের মত।
* নামপদ বা সুবন্ত শব্দ তিন ধরনের। যথা: বিশেষ্য, বিশেষণ ও সর্বনাম।সর্বনাম (উদা: অস্মদ্, যুষ্মদ, তদ্, কিমৃ)।
 
ক্রিয়াপদ বা তিঙন্ত শব্দ এক ধরনের।ধরনের (উদা: অস্তি, ভবামি, গচ্ছতু)।
এছাড়া আরেক ধরনের শব্দ বা পদ আছে, বাক্যে প্রয়োগের সময় যাদের মূলরূপের কোনও ব্যয় বা পরিবর্তন হয় না, এদের ''অব্যয় পদ'' বলে।
 
এছাড়া আরেক ধরনের শব্দ বা পদ আছে, বাক্যে প্রয়োগের সময় যাদের মূলরূপের কোনও ব্যয় বা পরিবর্তন হয় না, এদের ''অব্যয় পদ'' বলে। যেমন: অত্র, কুত্র, তদা, অধুনা, অকস্মাৎ প্রভৃতি।
 
== বিশেষ্যপদের প্রয়োগ ==
২৮ ⟶ ২৯ নং লাইন:
– রবিঃ কুমারঃ। প্রতাপঃ কুমারঃ। শ্যামলঃ কুমারঃ। (একবচন)
 
– রবিঃ প্রতাপঃ চ কুমারৌ। প্রতাপঃ শ্যামলঃ চ কুমারৌ। রবিঃ শ্যামলঃ চ কুমারৌ। (দ্বিবচন, ['' অর্থ এবং])
 
– রবিঃ প্রতাপঃ শ্যামলঃ চ কুমারাঃ। (বহুবচন)
৩৪ ⟶ ৩৫ নং লাইন:
– রমা কন্যা। মাধুরী কন্যা। বসুধা কন্যা। (একবচন)
 
– রমা মাধুরী চ কন্যে। রমা বসুধা চ কন্যে। মাধুরী বসুধা চ কন্যে। (দ্বিবচন, ['' অর্থ এবং])
 
– রমা মাধুরী বসুধা চ কন্যাঃ। (বহুবচন)
৫২ ⟶ ৫৩ নং লাইন:
– চঞ্চলাঃ কন্যাঃ। পূজনীয়াঃ মাতরঃ। বিশালাঃ নগর্য্যে। বেগবন্তঃ নদ্যঃ। কৃষ্ণাঃ নিশায়ঃ। (বহুবচন)
 
* ক্লীবলিঙ্গবাচক:
– শীতলং জলম্। মধুরং পয়ঃ। শুষ্কম্ পত্রম্। (একবচন)
 
৫৯ ⟶ ৬০ নং লাইন:
– শীতলানি জলানি। মধুরাণি পয়াংসি। শুষ্কানি পত্রাণি। (বহুবচন)
[[বিষয়শ্রেণী: সংস্কৃত ভাষা]]
[[বিষয়শ্রেণী: ব্যাকরণ]]