উইকিশৈশব:বাদ্যযন্ত্র/ডমরু: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
৬ নং লাইন:
== ইতিহাস ==
বাংলাদেশে লোকবাদ্যযন্ত্রের ব্যবহার বহু প্রাচীন। ডমরু ভারতীয় উপমহাদেশ জুড়ে খুবই সাধারণ। খিস্টীয় পঞ্চম শতকে বিখ্যাত চৈনিক পর্যটক ফা-হিয়েন প্রাচীন বাদ্যযন্ত্র দেখে এ দেশকে সঙ্গীত ও নৃত্যের দেশ বলে আখ্যায়িত করেন। খ্রিস্টীয় অষ্টম শতকে নির্মিত পাহাড়পুর-ময়নামতীর প্রস্তরফলক ও পোড়ামাটির চিত্রে নৃত্য ও বাদ্যরত মনুষ্যমূর্তি পাওয়া গেছে। এতে কাঁসর, করতাল, ঢাক, বীণা, মৃদঙ্গ, বাঁশি, মৃৎভান্ড প্রভৃতি বাদ্যযন্ত্রের চিত্র দেখা যায়। ঢাক, ডম্ফ, ডমরু প্রভৃতি
[[File:Damaru instrument 4.jpg|thumb|]]
হিন্দু ধর্ম অনুযায়ী ডমরু একটি পাওয়ার ড্রাম হিসাবে পরিচিত, এবং যখন বাজানো হয়, এটি আধ্যাত্মিক শক্তি উৎপন্ন করে বলে বিশ্বাস করা হয়। এটি হিন্দু দেবতা শিবের সঙ্গে যুক্ত, তারই বাদ্যযন্ত্র। এটা মনে করা হয় যে ডমরুর ড্রামবীট (আওয়াজ) শিবের তান্ডবের মহাজাগতিক নৃত্যের দ্বারা স্বীকৃত হয়েছিল। ডমরু ছোট বহনযোগ্য আকারের হওয়ার কারণে বাদ্য ভ্রমণকারী সংগীতশিল্পীরা এটি ব্যবহার করেন।
[[File:Tribal Kosambi (Kaushambi) damaru coinage from the Ganges Valley.jpg|thumb|ডমরু আকারের মুদ্রা]]
মৌর্য-পরবর্তী সময়ে কৌশাম্বি (আধুনিক এলাহাবাদ জেলা) -র একটি উপজাতি সমাজ পাঞ্চমার্ক সহ এবং পাঞ্চমার্ক ছাড়া দুধরনের তামা মুদ্রা তৈরি করেছিল। তাদের মুদ্রা ডমরু-ড্রামের আকৃতির ছিল।
==বিবরণ==
|