এই গ্ৰন্থে বোঝানো হয়েছে মানব জীবনের সূচনা হওয়ার পর থেকে, মানুষ সবসময় প্রকৃতিকে বুঝতে চেয়েছে, সৃষ্টির পরিকল্পনায় তার নিজস্ব স্থান এবং জীবনের উদ্দেশ্য বুঝতে চেয়েছে। সত্যের এই অন্বেষণে, বহু শতাব্দী এবং বৈচিত্র্যময় সভ্যতার মধ্যে, সংগঠিত ধর্ম মানবজীবনকে আকার দিয়েছে এবং অনেকাংশে, ইতিহাসের গতিপথ নির্ধারণ করেছে।

আল-কুরআন, ইসলামি বিশ্বাসের প্রধান উৎস, মুসলমানদের দ্বারা বিশ্বাস করা একটি পবিত্র ধর্মগ্রন্থ, যা সম্পূর্ণ ঐশ্বরিক উৎস। মুসলমানরাও বিশ্বাস করে যে এতে সমস্ত মানবজাতির জন্য ঐশ্বরিক দিক নির্দেশনা রয়েছে। যেহেতু কুরআনের বাণী সর্বকালের জন্য বলে মনে করা হয়, তাই এটি প্রতিটি যুগের জন্য প্রাসঙ্গিক হওয়া উচিত। কুরআন কি এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়? এই পুস্তিকাটিতে, লেখক প্রতিষ্ঠিত বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারের আলোকে কুরআনের ঐশ্বরিক উৎস সম্পর্কিত মুসলিম বিশ্বাসের একটি বস্তুনিষ্ঠ বিশ্লেষণ দিতে চেয়েছেন।

বিষয়বস্তু সম্পাদনা

বিষয়বস্তুর সারণী
নং অধ্যায় অবস্থা পৃষ্ঠাসমূহ
কুরআন   ৬–৮
জ্যোতির্বিজ্ঞান   ৯–২৪
পদার্থবিজ্ঞান   ২৫–২৬
ভূগোল   ২৭–৩০
ভূতত্ত্ববিদ্যা   ৩১–৩৪
সমুদ্রবিদ্যা   ৩৫–৪১
জীববিজ্ঞান   ৪২–৪৪
উদ্ভিদবিদ্যা   ৪৫–৪৭
প্রাণিবিদ্যা   ৪৭–৫৬
১০ মনোবিদ্যা   ৫৭–৫৮
১১ ভ্রূণবিদ্যা   ৫৯–৭৫
১২ সাধারণ বিজ্ঞান   ৭৬–৭৮

লেখক ও অবদানকারী সম্পাদনা

নীচে তালিকাভুক্ত নয় এমন বেশ কয়েকজন ব্যক্তিও এই বইটিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। অবদানকারীদের সম্পাদনা করতে এবং এই তালিকায় নিজেদের নাম অন্তর্ভুক্ত করতে উৎসাহিত করা হচ্ছে।

নাম ভূমিকা অধিভুক্তি উদ্ধৃতি
জাকির নায়েক প্রধান লেখক ডাক্তার, ইসলাম প্রচারক আমি প্রতিষ্ঠিত বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারের আলোকে কুরআনের ঐশ্বরিক উৎস সম্পর্কিত মুসলিম বিশ্বাসের একটি বস্তুনিষ্ঠ বিশ্লেষণ দিতে চাই।
ওহিদ প্রধান অবদানকারী, অনুবাদক মেডিকেলের ছাত্র যারা উদ্বিগ্ন যে পারমাণবিক অস্ত্র একদিন আরবদের হাতে চলে যাবে, তারা বুঝতে ব্যর্থ হয়েছে যে ইসলামিক বোমা ইতিমধ্যেই ছোঁড়া হয়ে গেছে, এটি পড়ে ছিল যেদিন বিশ্বনবী মুহাম্মাদ   জন্মগ্রহণ করেছিলেন...!!